শনিবার, ডিসেম্বর ৭, ২০২৪

শীত শেষ, সবজির বাজারে ফের ঊর্ধ্বগতি

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের।

by ঢাকাবার্তা ডেস্ক
শীত শেষ, সবজির বাজারে ফের ঊর্ধ্বগতি

বাণিজ্য ডেস্ক।।

বলা হয়ে থাকে, কাঁচা পণ্যের দাম বেশিদিন স্থির থাকে না। তবে অস্বাভাবিকভাবে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম দীর্ঘদিন ধরেই চড়া। এরই মধ্যে শীতকাল এসে চলেও গেছে। সাধারণত এই ঋতুতে সবধরনের শাক-সবজিতে সয়লাব থাকে বাজার। কিন্তু তাতেও সাধারণ ক্রেতাদের নাগালে আসেনি সবজির দাম। এই উচ্চমূল্যের ঘরেই খানিকটা ওঠানামা করে মূল্য। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে আবারও বাড়তি কিছু কিছু সবজির দাম। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বাজারে কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা বাড়তি দেখা গেছে বিভিন্ন সবজির দাম।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বলছেন, একটি সিজনের (ঋতু) শেষ, আরেকটির শুরু; এমন সময়েই আসছে রোজা। যে কারণে সবজির দাম বাড়তি থাকতে পারে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বরের কাঁচা বাজারে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে সবজির ব্যবসা করছেন সাদ্দাম হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, ঋতুর এই মাঝামাঝি সময়টায় সবসময়ই সবজির দাম বাড়ে। আর শীতকালে সবজি যেহেতু বাজারে বেশি পাওয়া যায়। তাই এই সময় দাম একটু বেশি ওঠানামা করে।’

তিনি বলেন, ‘এবার রোজার মাসটা এমন সময় আসছে, যখন শীতের সবজির শেষ পর্যায়ে। আবার নতুন সবজিরও শুরুর দিকে। তাই বলাই যায়, এবার রোজায় সবজির দাম বেশিই থাকবে।’

আরেক সবজি বিক্রেতা মো. হোসেন বলেন, ‘দুই সপ্তাহের মধ্যে ফুলকপি, বাঁধাকপিসহ অন্যান্য শীতের সবজির উৎপাদন কমে আসবে। তখন এসব সবজি বাজারে পাওয়াও যাবে কম, তাই দাম থাকবে বেশি। আবার করলা, ঢেঁড়স, সজনে ডাটা বা এই সময়ের যেসব সবজি, সেগুলো নতুন আসছে। তাই এগুলোর দামও বাড়তি থাকবে। কিন্তু ক্রেতারা বলবেন যে, রোজার সময় আমরা (ব্যবসায়ী) দাম বাড়িয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখানে আমাদের কোনও দোষ নেই।’

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

এদিকে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী কাওসার হোসেন বলেন, ‘আমরা সারা বছরই তো বেশি দামেই সবজি কিনে খেলাম। সিজন তো খুব বেশি ভ্যারি করলো না। কখনও অনেক বেশি দামে কিনি, আবার কখনও অল্প বেশি দামে কিনি। কম দাম বলতে যেটা বোঝায়, সেটা তো পাই না।’

আজকের বাজারে ইলিশ মাছ ওজন অনুযায়ী, ১৭০০- ২৪০০ টাকা, রুই মাছ ৩৮০-৮০০ টাকা, কাতল মাছ ৪০০-৬৫০ টাকা, কালবাউশ ৫০০- ৯০০ টাকা, চিংড়ি মাছ ৭০০ -১২০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৫০০ টাকা, কৈ মাছ ২৫০-১০০০ টাকা, পাবদা মাছ ৪০০-৮০০ টাকা, শিং মাছ ৪০০-৮০০ টাকা, টেংরা মাছ ৬০০-৮০০ টাকা, মেনি মাছ ৫০০-৮০০ টাকা, কাজলি মাছ ১১০০-১২০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০- ১২০০ টাকা, রূপচাঁদা মাছ ১০০০-১২০০ টাকা শোল মাছ ৭০০-১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ, শীতকালীন সবজিও শেষের দিকে। এই সময়ে আবার নতুন কিছু সবজিও আসবে বাজারে। সবমিলিয়ে দাম একটু বাড়তি। এমনকি আসন্ন রমজান মাসেও সবজির বাজার চড়া থাকবে বলেও ধারণা তাদের। ঢাকাবার্তা।।

ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৯৮-২১০ টাকা, কক মুরগি ২৮৩-৩০০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২৮৫-২৯০ টাকা, দেশি মুরগি ৫০০ টাকা, গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর  মুরগির লাল ডিম প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায় এবং সাদা ডিম ১৩০ টাকা।আজ মুদি দোকানের সব পণ্যের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। মসুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা কেজি দরে। এছাড়া মোটা মসুরের ডাল ১১০ টাকা, মুগ ডাল ১৭৫ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, বুটের ডাল ১০০ টাকা, ছোলা ১০০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৩ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৪৯ টাকায়। আর প্যাকেটজাত চিনি ১৪৫ টাকা, খোলা চিনি ১৪০, টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১৩০ টাকা এবং খোলা সরিষার তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৯০ টাকায়।

You may also like

প্রকাশক : মানজুর এলাহী

সম্পাদক : হামীম কেফায়েত

ব‌ইচিত্র পাবলিশার্স
প্যারিদাস রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০
যোগাযোগ : +8801712813999
ইমেইল : news@dhakabarta.net